ঠোঁট ফাটে কোন ভিটামিনের অভাবে - পা ফাটে কোন ভিটামিনের অভাবে
ঠোঁট ফাটে কোন ভিটামিনের অভাবে সে সম্পর্কে অনেক খোঁজাখুঁজি করেও সঠিক তথ্য খুঁজে পাচ্ছেন না তাহলে আমি বলব আজকের আর্টিকেলটি শুধু আপনার জন্য। কারণ এই আর্টিকেলের মধ্যে আমরা আলোচনা করেছি ঠোঁট ফাটে কোন ভিটামিনের অভাবে এবং ঠোঁটের কোণে ঘা হয় কোন ভিটামিনের অভাবে।
এছাড়া আমাদের ত্বকের আরো অনেক গুরুত্বপূর্ণ সমস্যা যেমন কোন ভিটামিনের অভাবে গা ঘামে, কোন ভিটামিনের অভাবে চুল পড়ে, কোন ভিটামিনের অভাবে মুখের ব্রণ হয় এবং কি কি পুষ্টিকর খাবার খেলে এই সমস্যাগুলো থেকে সমাধান পাওয়া যায় সে সম্পর্কে বিস্তারিত জানার চেষ্টা করব।
পেজ সূচিপএ
ঠোঁট ফাটে কোন ভিটামিনের অভাবে
ঠোঁট ফাটে কোন ভিটামিনের অভাবে সে সম্পর্কে যদি আমাদের জানা থাকে তাহলে আমরা অনেক সময় ঘরোয়া উপায়েই সে ভিটামিনের চাহিদা পূরণ করতে পারি। বেশিরভাগ সময় আমাদের শীতকালে ঠোঁট ফাটার সমস্যা দেখা দেয় এছাড়া কারো কারো ক্ষেত্রে গরমেও এমন সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়। ঠোঁট আমাদের মুখের একটি সৌন্দর্যে আর এই সৌন্দর্য যদি ঠোট ফাটার কারণে নষ্ট হয়ে যায় তাহলে দেখতে যেমন খারাপ লাগে তেমন মুখের সৌন্দর্য নষ্ট হয়।
ভিটামিন বি২, ভিটামিন বি৩, ভিটামিন বি৬, ভিটামিন বি১২ কারনে আমাদের ঠোঁট ফাটা সমস্যা দেখা দেয়। যখন কোন ব্যক্তির খাদ্যে ভিটামিন২ এর অভাব পড়ে তখন ঠোঁট ফাটা সমস্যা দেখা দেয়। কিছু কিছু ক্ষেত্রে আমাদের অন্ত ভিটামিন শোষণ করতে পারে না তখন ঠোঁট কাটা সমস্যা দেখা দেয়।
এমন কিছু ভিটামিন এবং ভিটামিন বি যুক্ত খাবার রয়েছে যেগুলো খেলে আপনার ঠোঁট ফাটার সমস্যা অনেকটাই কমে আসবে। যেমন ডিম, দুধ, দই, মাংস, সবুজ শাকসবজি, বাদাম, আলু, কলা, মুরগির মাংস, পনির খাবার খেলে আমাদের শরীরে ভিটামিন বি২, ভিটামিন বি৩, ভিটামিন বি৬ এবং ভিটামিন বি১২ এর ঘাটতি পূরণ করা সম্ভব।
ঠোটের কোণে ঘা হয় কোন ভিটামিনের অভাবে
ঠোঁটের কোনে ঘা হয় কোন ভিটামিনের অভাবে সে সম্পর্কে যদি ভালোভাবে জেনে নেওয়া যায় তাহলে খুব তাড়াতাড়ি ঠোঁটের কোনের ঘা ভালো করা সম্ভব। ঠোটের কোনে ঘা নিয়ে মানুষের সমস্যা শেষ নেই। বহু মানুষ এ রোগে আক্রান্ত। যাদের ঠোঁটের কোণে ঘা হয় তারাই শুধু বুঝতে পারে এর জন্য কতটা সমস্যায় করতে হয়। শীত কিংবা গরম যে কোন সময়ে আপনার ঠোটের কোনে ঘা হতে পারে।
ঠোঁটের কোণের ঘা সাধারণত আমাদের শরীরে ভিটামিন বি কমপ্লেক্সের অভাব হলে দেখা দেয়। আপনার যদি ঠোটের কোণে ঘা কিংবা ঠোঁট ফাটার সমস্যা থাকে তাহলে ভিটামিন বি২ বা রিবোফ্লাভিন ট্যাবলেট খেতে পারেন। রিবোফ্লাভিন এমন এক ধরনের ট্যাবলেট যা আপনার ত্বক ও চোখের স্বাস্থ্যের জন্য বিশেষ উপকারী।
ভিটামিন শরীরে জমিয়ে রাখা যায় না এটি প্রতিদিন খাদ্যের মাধ্যমে গ্রহণ করতে হয়। আর এটি নিয়মিত খাদ্যের মাধ্যমে গ্রহণ না করলে আপনার ঠোঁটের কোণে ঘা ও মুখের জ্বিহায় ঘা দেখা দিতে পারে। আপনি যেসব খাবার থেকে ভিটামিন বি২ পেতে পারেন সেগুলো হল বাদাম, বীজ, শস্য জাতীয় খাবার, মটরশুঁটি, রুটি, ডিম, দুধ, দই, মাংস, সবুজ শাকসবজি, আলু, কলা, ফুলকপি, পালং শাক, পনির ইত্যাদি।
পা ফাটে কোন ভিটামিনের অভাবে
পা ফাটে কোন ভিটামিনের অভাবে তা যদি সঠিকভাবে জানা যায় তাহলে শীতকালে পা ফাটা অনেক অংশেই দূর করা যায়। সাধারণত পা ফাটে বিভিন্ন ভিটামিনের অভাবে। তাছাড়া পা ফাটার বিভিন্ন কারণ থাকতে পারে যেমন খারাপ ত্ব ক, ত্বকের যত্ন না নেওয়া, পায়ের গোড়ালিতে ময়লা থাকা ইত্যাদি। কিন্তু এসব কারণ ছাড়াও নির্দিষ্ট কিছু ভিটামিনের অভাবেও পা ফাটতে পারে। আসুন তাহলে জেনে নেই কি কি ভিটামিনেরা অভাবে আপনার পা ফাটে।
ভিটামিন বি এবং ভিটামিন সি এর অভাব হলে আমাদের ত্বকের বিভিন্ন ধরনের সমস্যা দেখা দেয় আর এই সমস্যাগুলোর মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো পা ফাটা। সাধারণত ভিটামিন সি এবং ভিটামিন বি এর কারণে আমাদের পায়ের গোড়ালি কিংবা পা ফাটে। আমরা আমাদের নিত্য দিনের খাদ্য তালিকায় ভিটামিন সি যুক্ত খাবার খেতে পারি। এতে আমাদের শরীরে ভিটামিন বি এবং ভিটামিন সি এর ঘাটতি পূরণ হয়।
যেমন বাদামি চাল, ওটস, গমের রুটি, মুরগি লিভার, মাছ, ডিম, দুধ, দই, পনির, পালংশাক, শীম, মটরশুঁটি, বাদাম, সূর্যমুখী বীজ, তিল, মাশরুম, কমলা লেবু, জাম্বুরা, মাল্টা, স্ট্রবেরি, ব্ল্যাকবেরি, টমেটো সস, ব্রোকোলি, ফুলকপি, বাঁধাকপি, পেঁপে, আম, লাল মরিচ এবং সবুজ শাকসবজি এছাড়া প্রতিদিনের বিভিন্ন খাবারের মাধ্যমে আপনি ভিটামিন সি এর অভাব পূরণ করতে পারেন যেমন ভিটামিন সি এর একমাত্র উৎস হলো আমলকি, কমলা, মালটা, লেবু, আনারস, স্ট্রবেরি ইত্যাদি।
কোন ভিটামিনের অভাবে গা ঘামে
কোন ভিটামিনের অভাবে গা ঘামে সে সম্পর্কে আগে থেকে জানা থাকলে কঠোর পরিশ্রম করার পরে গা ঘেমে গেলে সেই ভিটামিন পরিমাণে খেয়েই ভিটামিনের চাহিদা পূরণ করা সম্ভব। আমরা যদি কঠোর পরিশ্রম করি কিংবা শারীরিক ব্যায়াম করি তাহলে অনেক সময় আমাদের শরীর থেকে অতিরিক্ত পরিমাণে ঘাম ঝরে কিংবা শরীর ঘামে ভিজে যায়। কিন্তু অনেক সময় রয়েছে যখন আমরা কঠোর পরিশ্রম কিংবা প্রচন্ড গরমে না থাকা সত্ত্বেও শরীর ঘামে ভিজে যাচ্ছে তাহলে বুঝতে হবে আপনার শরীরে ভিটামিনের অভাব হয়েছে।
চিকিৎসকরা বলছেন শরীরে যদি ভিটামিন ডি এর অভাব হয় তাহলে গা ঘামে আর এই ভিটামিন ডি আপনি সূর্যের তাপ থেকে পেতে পারেন। তাই প্রতিদিন কমপক্ষে ১০ মিনিট সূর্যের তাপে থাকুন। এছাড়া প্রতিদিনের বিভিন্ন খাবার থেকেও আপনি ভিটামিন ডি অভাব আপনার শরীরে পূরণ করতে পারেন। যেমন মাছ, লিভার, গরুর কলিজা, ডিমের কুসুম, দুধ, দই, পনির মাশরুম, কমলার রস এবং সোয়াবিনের দুধে ভিটামিন ডি থাকে।
কোন ভিটামিনের অভাবে নখের সমস্যা হয়
কোন ভিটামিনের অভাবে নখের সমস্যা হয়, এই প্রশ্নটা যদি আপনার মনে এসে থাকে তাহলে অবশ্যই জেনে নিন কোন কোন ভিটামিনের অভাবে আপনার নখ, চুল, হাড়, দাঁত, দুর্বল হয়ে পড়তে পারে। বিজ্ঞানীরা বলেছেন যে, রক্তে যদি ভিটামিন ডি এর অভাব হয় তাহলে নখের সমস্যা, চুল, হাড়ের সমস্যা দেখা দেয়।
সূর্যের আলোতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ডি তাই আপনি যদি প্রতিদিন নিয়ম করে ১৫ থেকে ২০ মিনিট সূর্যের আলোতে দাঁড়িয়ে থাকেন তাহলে আপনার শরীরে ভিটামিন ডি এর চাহিদা পূরণ হবে। এছাড়া আপনি বিভিন্ন ধরনের ভিটামিন যুক্ত খাবার খেয়েও ভিটামিন ডি এর চাহিদা পূরণ করতে পারেন যেমন মাছ, ডিমের কুসুম, দুধ, দই, মাশরুম, পনির, গরুর লিভার, সয়াবিনের দুধ ও কমলার রস ভিটামিন ডি এর চাহিদা পূরণ করতে সক্ষম।
কোন ভিটামিনের অভাবে হাতের চামড়া উঠে
কোন ভিটামিনের অভাবে হাত পায়ে হাতের চামড়া উঠছে এ বিষয়টা নিয়ে আপনি কি চিন্তিত। গরম কিংবা ঠান্ডা সব সময়ই আপনার হাতের চামড়া উঠছে হাতে বিভিন্ন ধরনের মেডিসিন ব্যবহার করেও সমস্যার সমাধান করতে পারছেন না তাহলে নিশ্চয় আপনার শরীরে ভিটামিন এ, ভিটামিন ই এবং ভিটামিন সি ঘাটতি রয়েছে। সাধারণত ভিটামিন এ, ভিটামিন ই এবং ভিটামিন সি এর অভাবে আমাদের হাতের চামড়া উঠে।
আর এই ভিটামিনের ঘাটতি গুলো আপনি ওষুধ ছাড়াও পুষ্টিকর বিভিন্ন খাবারের মাধ্যমে সারিয়ে তুলতে পারেন। আসুন তাহলে জেনে নেই কি কি খাবার খেলে ভিটামিন এ ভিটামিন ই এবং ভিটামিন সি এর ঘাটতি পূরণ করা সম্ভব যেমন আমন্ড, সূর্যমুখী বীজ, হ্যাজেল নাট, পালং শাক, ব্রোকোলি, সূর্যমুখী তেল, অলিভ অয়েল, মাছ এবং মিষ্টি আলু, এভোকাডোর এছাড়া ভিটামিন সি এর একমাত্র উৎস হল কমলা, লেবু, জাম্বুরা, মালটা, স্ট্রবেরি, ব্লাকবেরি, বাঁধাকপি, মরিচ, আম।
কোন ভিটামিনের অভাবে চুল পড়ে
কোন ভিটামিনের অভাবে চুল পড়ে চুল ওঠার সময় আমরা কখনোই এ বিষয়টা ভেবে দেখি না। আমরা শুধু ভাবি খারাপ তেল ব্যবহার করার জন্যই হয়তো চুল পড়ে যাচ্ছে। চুল আমাদের শরীরের সৌন্দর্যের একটি অংশ। কে না চাই চুল বড় করতে এবং চুলের গোড়া মজবুত করতে। মোট কথাই বলতে গেলে চুল হল মেয়েদের সৌন্দর্যের প্রতীক। কিন্তু অনেক সময় আমাদের বিভিন্ন ভিটামিনের অভাবে চুল অতিরিক্ত পরিমাণে পড়ে যায়।
আমাদের শরীরে যদি ভিটামিন ই এর ঘাটতি থাকে তাহলে অতিরিক্ত পরিমাণে চুল উঠে থাকে। চুলে বিভিন্ন তেল কিংবা উপকরণ ব্যবহারের পাশাপাশি আমরা কিছু পুষ্টিকর এবং ভিটামিন ই যুক্ত খাবার খেয়েও ভিটামিন ই এর ঘাটতি আমাদের শরীরে পূরণ করতে পারি। আসুন তাহলে জেনে নেই কি কি খাবার খেলে আপনার শরীরে ভিটামিন ই এর ঘাটতি পূরণ হবে এবং চুল পড়ার সমস্যা সমাধান পাবেন। যেমন আমন্ড, সূর্যমুখী বীজ, হ্যাজেল নাট, সূর্যমুখী তেল, অলিভ অয়েল, মাছ, এভোকাডোর, মিষ্টি আলু, পালংশাক, ব্রোকোলি।
কোন ভিটামিনের অভাবে মুখে ব্রণ হয়
কোন ভিটামিনের অভাবে মুখে ব্রণ হয় আমরা এখন সে সম্পর্কে জানব। ঝকঝকে এবং দাগ মুক্ত ত্বক আমরা কেনা চাই। কিন্তু আমাদের মুখে ব্রণ বের হলে সেখান থেকে মুখে প্রচুর পরিমাণে দাগ হয়ে যায়। আর এই সমস্যায় আমরা প্রায় সবাই করে থাকি। যাদের ত্বক অনেক বেশি তৈলাক্ত তারা বেশিরভাগ এবং ব্রণের সমস্যায় পড়েন কারণ তৈলাক্ত ত্বকের বেশি ময়লা জমে এবং লোমকূপ বন্ধ করে দেয়। আর সেখান থেকেই ব্রণের সৃষ্টি হয়।
তাছাড়া কিছু ভিটামিনের অভাবেও আমাদের ত্বকে ব্রণের সমস্যা দেখা দেয়। ভিটামিন এ অভাবে আমাদের মুখে ব্রণের সমস্যা দেখা দেয়। আপনি যদি নিয়মিত ভিটামিন এ যুক্ত খাবার খেতে পারেন তাহলে অবশ্যই এই ব্রণের সমস্যা থেকে মুক্তি পাবেন। যেমন গাজর, মিষ্টি কুমড়া, পালং শাক, কচুর শাক, পেঁপে, আম, দুধ, ডিমের কুসুম ও গরুর লিভার।
সচার আচার জিজ্ঞাসিত প্রশ্নাবলী ও উত্তর
১. মুখে ব্রণ হলে কি খাওয়া উচিত না ?
চর্বিযুক্ত, তৈলাক্ত খাবার এবং উচ্চ চিনি যুক্ত খাবার বেশি পরিমাণে খাওয়া উচিত না।
২. কি ভিটামিন খেলে চেহারা সুন্দর হয় ?
বিভিন্ন ধরনের ভিটামিন রয়েছে যেগুলো আমাদের চেহারা সৌন্দর্য বাড়াতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে তবে তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল ভিটামিন সি, ভিটামিন বি, ভিটামিন ই সমৃদ্ধ খাবার খেলে চেহারা সুন্দর হয়।
৩. ভিটামিন ই খেলে কি মুখ কালো হয় ?
ভিটামিন ই খেলে আমাদের মুখ এবং ত্বক কোনোটাই কালো হয় না।
৪. কিভাবে ঠোট গোলাপি করা যায় ?
ঠোঁট গোলাপি করার জন্য ঠোটের উপরে মধু থেরাপি, লেবুর রস ও চিনি থেরাপি, বরফ থেরাপি, দুধের সর কিংবা বিটরুট ব্যবহার করতে পারেন।
৫. চুলের জন্য কোল তেল ভালো হবে ?
খাঁটি নারিকেল তেল তো চুলের জন্য ভালই। তাছাড়া আরগান তেল এবং জোজোবা তেল চুলকে ঝকঝকে, শুষ্ক রাখতে সাহায্য করে এবং চুল পড়া কমায়।
লেখক এর মন্তব্য -ঠোঁট ফাটে কোন ভিটামিনের অভাবে
প্রতিদিনই কোন না কোন ভিটামিনের ঘাটতি অভাবে আমাদের শরীরে বিভিন্ন ধরনের সমস্যা দেখা দেয়। আর এই ঘাটতি পূরণ করার জন্য আমরা বিভিন্ন ধরনের ওষুধ খেয়ে থাকি। তবে কিছু কিছু ক্ষেত্রে পুষ্টিকর খাবার খেয়েও ভিটামিনের ঘাটতি পূরণ করা সম্ভব। আর উপরে বিভিন্ন পুষ্টিকর খাবার সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে যে পুষ্টিকর খাবারগুলো খেয়ে আপনি আপনার শরীরের বিভিন্ন ধরনের ভিটামিনের ঘাটতি পূরণ করতে পারেন। আশা করি উপরে আলোচনা থেকে আপনি বুঝতে পেরেছেন কি কি ভিটামিনের অভাবে কি ধরনের সমস্যা হয়।
ঠোঁট ফাটে কোন ভিটামিনের অভাবে সম্পর্কিত আর্টিকেলটি আপনার যদি ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই আমাদের ওয়েবসাইটটি ফলো দিয়ে রাখুন। কারণ আমরা প্রতিনিয়ত আমাদের ওয়েবসাইটে এরকম সেবামূলক আর্টিকেল প্রকাশ করে থাকি। আর এই আর্টিকেলটি সম্পর্কে আপনার যদি কোন মন্তব্য থেকে থাকে তাহলে অবশ্যই আমাদের কমেন্ট বক্সে জানিয়ে দিবেন।
বিডি অনলাইন আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url