কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ার যোগ্যতা
অনেকেই কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং নিয়ে পড়তে চান কিন্তু কত টাকা খরচ বা এর ভবিষ্যৎ কি এ বিষয়গুলো জানেন না। যেহেতু আপনারা জানেন না সেহেতু আজকের এই আর্টিকেল থেকে কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ার যোগ্যতা সম্পর্কে সঠিকভাবে জেনে নিন।
যদি আপনারা এই আর্টিকেল একদম শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত পড়েন তাহলে কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং নিয়ে বিভিন্ন তথ্য পেয়ে যাবেন যেমনঃ- কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ার খরচ, কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং এর ভবিষ্যৎ, কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ার এর বেতন, ডিপ্লোমা ইন কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং কি, ইত্যাদি।
পেজ সূচিপএ
কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ার যোগ্যতা
কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ার যোগ্যতা সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো। অনেক তরুণ তরুণীদের কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ার ইচ্ছা থাকে। কিন্তু কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ার জন্য যোগ্যতা কি কি লাগে তা অনেকেই জানেন না। এই সাধারণ প্রশ্ন নিয়ে অনেকেই বিভিন্নভাবে প্রশ্ন করে থাকেন। ঠিক সে কারণেই তাদের উদ্দেশ্যেই আজকের এই আর্টিকেল।
মূলত কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ার জন্য সর্বপ্রথম আপনার উচ্চ-মাধ্যমিক অর্থাৎ এইচ.এস.সি সমমানের পরীক্ষায় ভালো রেজাল্ট করতে হবে। তবে হ্যাঁ অবশ্যই আপনার বিজ্ঞান বিভাগ থাকতে হবে এবং উচ্চতর গণিত, পদার্থ বিজ্ঞান, রসায়ন সহ আরো উচ্চমাধ্যমিক বিষয়গুলো রয়েছে সেগুলোতে রেজাল্ট ভালো করতে হবে।
বাংলাদেশে এমন অনেক সরকারি বিশ্ববিদ্যালয় রয়েছে যেগুলোতে কম্পিউটার সাইন্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং নিয়ে পড়া যায়। যেমনঃ Du, Ru, Ruet, Buet, Du, Cu ইত্যাদি। শুধু তাই নয় এই বিশ্ববিদ্যালয় ছাড়াও আরো অনেক বিশ্ববিদ্যালয় রয়েছে যেগুলোতে কম্পিউটার সাইন্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং নিয়ে পড়ার সুযোগ রয়েছে।
তবে যদি আপনি বিজ্ঞান বিভাগের স্টুডেন্ট হয়ে থাকেন এবং এসএসসি ৪.০০ পয়েন্ট এবং এইচ.এস.সিতে ৪.৫০ পয়েন্ট সহ সর্বমোট ৯.০০ বা ৯.৫০ পয়েন্ট হয়ে থাকে তাহলে আপনি কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং পড়তে পারবেন। তবে সবচেয়ে ভালো হয় যদি আপনার এস.এস.সি এবং এইচ.এস.সিতে জিপিএ ৫ থাকে।
যদি আপনার রেজাল্ট ভালো হয় তাহলে আপনি বাংলাদেশের সকল বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তির জন্য পরীক্ষা দিতে পারবেন এবং সে সকল পরীক্ষায় যদি উত্তীর্ণ হতে পারেন, তাহলে আপনি কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং নিয়ে পড়ার সুযোগ পাবেন।
যদি আপনি বাংলাদেশের সকল বিশ্ববিদ্যালয় পরীক্ষা দিয়ে উত্তীর্ণ হতে না পারেন তাহলে চিন্তার কোন কারণ নেই। আপনি সরকারি যে কলেজগুলো রয়েছে সেগুলোতেও আপনি কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং নিয়ে পড়ার সুযোগ পাবেন। বাংলাদেশে প্রায় অনেকগুলো সরকারি কলেজ রয়েছে যেগুলোতে ভর্তি হতে শুধু ভালো রেজাল্ট লাগে।
আরো পড়ুন: বাংলাদেশ থেকে ইতালি বিমান ভাড়া কত ২০২৫
যদি আপনার ভালো রেজাল্ট হয়, তাহলে সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার সুযোগ না হলেও সরকারি কলেজগুলোতে সুযোগ পেয়ে যাবেন। আর যদি আপনার সরকারি কলেজে না হয়, তাহলে পরবর্তীতে সর্বশেষ বেসরকারি যে বিশ্ববিদ্যালয়গুলো রয়েছে সেগুলোতে পড়ার সুযোগ পাবেন।
বাংলাদেশে প্রায় ১১৩টি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় রয়েছে তার মধ্যে আপনি আপনার ইচ্ছামত যে কোন বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে কম্পিউটার সায়েন্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং নিয়ে ভর্তি হয়ে পড়াশোনা করতে পারবেন। কম্পিউটার সাইন্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং নিয়ে পড়তে গেলে আপনার গাণিতিক দক্ষতা প্রয়োজন হবে এবং ভালো প্রোগ্রামার জানতে হবে, তাহলে আপনি দ্রুত যেকোনো সমস্যা সমাধান করতে পারবেন এবং দ্রুত শিখে যাবেন।
এছাড়াও কম্পিউটার সাইন্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং নিয়ে পড়তে গেলে পদার্থ বিজ্ঞান এর উপর দক্ষতা থাকতে হবে।
কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ার খরচ
কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ার খরচ, কম্পিউটার সাইন্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ার জন্য কত টাকা খরচ হতে পারে সে বিষয়গুলো যদি আপনার না জানা থাকে তাহলে আজকের এই আর্টিকেল থেকে জেনে নিতে পারেন।
বাংলাদেশে যে সকল বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলো রয়েছে সেগুলোতে মূলত চার বছর মেয়াদী কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ার জন্য ৩ লাখ টাকা থেকে শুরু করে প্রায় ৮ টাকা লেগে যেতে পারে। আর যেগুলো সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলো রয়েছে সেগুলোতে চার বছর মেয়াদী কম্পিউটার সাইন্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ার জন্য আপনার সর্বনিম্ন খরচ হতে পারে ৫০ হাজার থেকে এক লক্ষ টাকা।
তবে কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং নিয়ে পড়াশোনা করার জন্য কত টাকা খরচ হবে তার সম্পূর্ণ নির্ভর করবে আপনি কোন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং নিয়ে পড়াশোনা করবেন। যদি আপনারা নর্থ সাউথ ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি থেকে কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং নিয়ে পড়াশোনা করতে চান তাহলে ৮ লক্ষ টাকা খরচ হতে পারে।
এটি মূলত বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়। অন্যদিকে আবার প্রাইম এশিয়া ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটিতে কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং নিয়ে পড়াশোনা করতে গেলে আপনার খরচ হবে প্রায় ৪ লক্ষ টাকার পাশাপাশি। তবে আপনি সরকারি বাদে বেসরকারি যে বিশ্ববিদ্যালয়েই চার বছরের জন্য কম্পিউটার সাইন্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং নিয়ে পড়াশোনা করতে যান তাহলে আপনার মিনিমাম চার থেকে পাঁচ লক্ষ টাকা খরচ হবেই।
তাই এই বিষয়টি নিয়ে পড়াশোনা করতে চাইলে অবশ্যই হতাশ না হয়ে জেনে শুনে ভালো বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় পড়ার ইচ্ছা থাকলে করতে পারেন কিংবা সরকারি বিশ্ববিদ্যালয় বা কলেজে পড়াশোনা করতে পারেন। আশা করি কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ার খরচ কত টাকা হতে পারে তা সঠিকভাবে জানতে পেরেছেন।
কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং এর ভবিষ্যৎ
যদি আপনারা কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং এর ভবিষ্যৎ জানতে চান তাহলে এটি নিঃসন্দেহে বলতে হবে এর ভবিষ্যৎ অনেক ভালো। বর্তমান সময়ে যদি আপনারা কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং নিয়ে পড়াশোনা করেন তাহলে পরবর্তীতে বেকার বসে থাকতে হবে না। আপনি যদি চাকরি না পান তাহলে ফ্রিল্যান্সিং করে প্রতি মাসে প্রচুর টাকা আয় করতে পারবেন।
বর্তমান সময়ে কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং করে অনেকেই নিজের ভবিষ্যৎ গড়ে তুলছেন। যদি আপনার চেষ্টা থাকে তাহলে অবশ্যই আপনি ভালোভাবে পড়াশোনা করে অন্যদের সাথে প্রতিযোগিতা করে নিজের ভবিষ্যৎ উজ্জ্বল করতে পারবে। বাংলাদেশে প্রায় ৩০টিও বেশি বড় বড় সফটওয়্যার কোম্পানি রয়েছে যেগুলোতে কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিংরা কাজ করেন।
আরো পড়ুন: গেস্ট ব্লগিং কি
বিভিন্ন গবেষণায় জানা গিয়েছে আগামী ৫ থেকে ১০ বছরের মধ্যে আরো কয়েকগুণ সফটওয়্যার কোম্পানি বৃদ্ধি পাবে। তবে ছোট ছোট যে কয়েকটি সফটওয়্যার কোম্পানি রয়েছে সেগুলোতে সাধারণত ১০ থেকে ১৫ জন লোক কাজ করে। এরকম ছোট ছোট যে কয়েকটা লোকাল সফটওয়্যার কোম্পানি রয়েছে সেগুলোতে অনেকেই ভালো টাকা পায়।
তবে সব মিলিয়ে ধরা যায় কম্পিউটার সাইন্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং এর ভবিষ্যৎ খুবই ভালো। দিন যত যাচ্ছে ততদিন সরকার অন্যান্য দেশের মতোই কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং এর ভবিষ্যৎ বৃদ্ধি করার চেষ্টা করছে। এছাড়াও যারা কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং নিয়ে পড়াশোনা পড়ছেন তাদের উচ্চ শিক্ষার সুযোগ রয়েছে। তবে আস্তে আস্তে যতদিন যাবে তত বেশি প্রতিযোগিতা বৃদ্ধি পাবে তাই সবাই মনোযোগ দিয়ে কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং বিষয়টি নিয়ে পড়াশোনা করতে হবে।
কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ার এর বেতন
কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ার এর বেতন কত শেষ সম্পর্কে অনেকেরই অজানা রয়েছে। অনেকেরই স্বপ্ন থাকে কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং নিয়ে পড়ার। কিন্তু অনেকের বিভিন্ন কারণে কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং নিয়ে পড়ার সৌভাগ্য হয় না। এছাড়াও সবার মেধা এক সমান না হওয়ার কারণে অনেকেই এই বিষয়টি নিয়ে পড়তে পারেন না।
তবে যারা কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং নিয়ে পড়াশোনা করছেন তারা ভবিষ্যতে পড়াশোনা শেষ করে কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং এর বেতন কত সে বিষয়টি জানার আকুল আগ্রহ নিয়ে রয়েছে। যদি আপনারা চার বছরের কোর্স কমপ্লিট করে কোন একটি চাকরিতে জয়েন করেন তাহলে সবার প্রথমে আপনি ২০ থেকে ২৫ হাজার টাকা স্যালারি বা বেতন পাবেন।
তবে সাধারণত অনেকেই পঁচিশ হাজার টাকা থেকে শুরু করে প্রায় ৮১ হাজার টাকা পর্যন্ত বেতন পাই। সম্পূর্ণ নির্ভর করে বিভিন্ন কোম্পানির উপর। যদি আপনি ছোট কোম্পানিতে জব করেন তাহলে অবশ্যই আপনার বেতন কম হবে।
আর যদি আপনি বড় কোম্পানিতে চাকরির সুযোগ পান তাহলে অবশ্যই ২৩ হাজার টাকা থেকে শুরু করে আরো অনেক টাকা প্রথম মাস থেকেই পাওয়া শুরু করবেন। তবে কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং নিয়ে পড়ার প্রতিযোগিতা অনেক বেশি, তাই মনোযোগ দিয়ে পড়তে হবে এবং সামনের ভবিষ্যৎ উজ্জ্বল করতে হবে।
ডিপ্লোমা ইন কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং কি
অনেকেই জানতে চেয়েছেন ডিপ্লোমা ইন কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং কি? এটিকে মূলত বলা হয় ডিপ্লোমা ইন কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং টেকনোলজি। এটি মূলত সেই শাখা যেখানে কম্পিউটার সফটওয়্যার হার্ডওয়্যার সহ আরো বিভিন্ন গবেষণা বিকাশ নিয়ে কাজ করা হয়। বর্তমান সময়ে অনেক মানুষ কম্পিউটার সাইন্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং নিয়ে পড়াশোনা শুরু করার চিন্তা করে থাকেন।
যদি আপনি চাকরির ক্ষেত্রে বা অন্যান্য যে সেক্টরে যান না কেন অবশ্যই কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং এর ছাত্র-ছাত্রীরা জায়গা দখল করে নিয়ে আসে। তাই ডিপ্লোমা ইন কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং করার মূল কারণ হলো হার্ডওয়্যার এবং কম্পিউটার সিস্টেম ডিজাইন শেখা মাল্টিমিডিয়া প্রসেসিং শেখা কম্পিউটার নেটওয়ার্ক কি এ বিষয়গুলো জানা এবং ডেটা কমিউনিকেশন কি এ বিষয়গুলো জানা।
তথ্যপ্রযুক্তির সাথে সাথে কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং এর প্রতিযোগিতাও দিন দিন বৃদ্ধি হচ্ছে। তাই সবার প্রথমে একটি বিষয় খেয়াল রাখতে হবে এই বিষয়টি নিয়ে পড়ার জন্য আপনাকে অবশ্যই ভালো নলেজ রাখতে হবে এবং ভালো রেজাল্ট করতে হবে। তাহলে আপনি অন্যদের সাথে প্রতিযোগিতা করে ওপর লেভেলে উঠতে পারবেন।
ডিপ্লোমা কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ার যোগ্যতা
আপনারা যারা ডিপ্লোমা কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং নিয়ে পড়তে চান তাহলে ভর্তির যোগ্যতা ও কিছু নিয়মাবলী মেনে তারপর ভর্তি জন্য আবেদন করতে হবে। এসএসসি বা সমানে পরীক্ষায় যারা পাস করেন সেই শিক্ষার্থীদের ১ম পর্বে ভর্তি হওয়ার সুযোগ রয়েছে। এছাড়াও যারা এইচএসসি ভোকেশনাল থেকে উত্তীর্ণ হয়েছেন তারা চতুর্থ পর্বে ভর্তি হওয়ার সুযোগ পাবেন।
এরপর যারা এইচএসসি বিজ্ঞান বিভাগ থেকে উত্তীর্ণ সেই সকল শিক্ষার্থীরা তৃতীয় পর্বে ভর্তি হওয়ার জন্য সুযোগ পাবে। বিদেশি শিক্ষার্থীদের পাশাপাশি বাংলাদেশের শিক্ষার্থীরাও ইংরেজিতে অধ্যয়ন করতে পারবে। তবে ভর্তির সকল নীতিমালা বোর্ডের কেন্দ্রীয় কমিটির সুপারিশ অনুযায়ী ভর্তি হতে হবে।
যদি আপনারা সরকারি প্রতিষ্ঠানে ভর্তি হতে চান তাহলে এসএসসি বা সম্মানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে হবে। যারা ছাত্র রয়েছে তাদের সাধারণ গণিত কিংবা উচ্চতর গণিতে ন্যূনতম জিপিএ ২.০সহ কমপক্ষে জিপিএ ৩.০ থাকতে হবে। অন্যদিকে যারা ছাত্রী রয়েছেন তাদের সাধারণ গণিত বা উচ্চতর গণিতে জিপিএ ২.০০ সহ কমপক্ষে জিপিএ ২.৫ হতে হবে।
অন্যদিকে যারা বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে ভর্তি হতে চান তাদের যেকোনো শিক্ষা বোর্ড থেকে কিংবা বাংলাদেশের যেকোনো উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এসএসসি-(ভোকেশনাল), এসএসসি-(দাখিল), দাখিল (ভোকেশনাল) কিংবা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে হবে এবং ন্যূনতম জিপিএ ২.০ থাকতে হবে তাহলে আপনারা ডিপ্লোমা কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ার সুযোগ পাবেন।
লেখকের মন্তব্যঃ কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ার যোগ্যতা
সম্মানিত পাঠক আশা করি আপনারা সকলেই কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ার যোগ্যতা কি কি রয়েছে তা সঠিকভাবে জানতে পেরেছেন। আপনাদের মধ্যে যারা এই বিষয়টি পড়ে উপকৃত হয়েছে তারা আশা করি এই আর্টিকেলটি অন্যদের মাঝে শেয়ার করতে ভুলবেন না।
এছাড়াও এই আর্টিকেলটি পড়ে যদি আপনাদের কোন প্রশ্ন বা মতামত জানানো থাকে তাহলে অবশ্যই কমেন্ট করে জানাতে ভুলবেন না। যদি আপনারা নিয়মিত এই ওয়েবসাইট ভিজিট করেন আশা করি এই বিষয়গুলো সম্পর্কে আরো অনেক তথ্য সঠিকভাবে জেনে যাবেন। সম্পূর্ণ আর্টিকেল পড়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।
বিডি অনলাইন আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url