একাউন্টিং ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখব
একাউন্টিং ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখব এটা অনেকের জন্যেই অজানা একটি বিষয়। একাউন্টি ফ্রিল্যান্সিং মূলত ফ্রিল্যান্সিং জগতে বিভিন্ন ক্লায়েন্টদের জন্য হিসাব নিকাশ করা।
একাউন্টিং ফ্রিল্যান্সিং এর জন্য কোন প্রতিষ্ঠানে স্থায়ীভাবে কাজ করতে হয় না বরং নিজে স্বাধীনভাবে যেকোনো সময় হিসাব নিকাশ করা যায়। তাই একাউন্টিং ফ্রিল্যান্সিং সম্পর্কে জানতে সম্পন্ন পোস্টটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন।
পেজ সূচিপএ
একাউন্টিং ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখব
একাউন্টিং ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখব এটা আপনারা অনেকেই জানেন না। একাউন্টিং ফ্রিল্যান্সিং মূলত বিভিন্ন ক্লায়েন্টের হিসাব নিকাশের রক্ষণাবেক্ষণ করা। কিন্তু এর একটি সুবিধা আছে যে এটি আপনি নিজ স্বাধীন মত করতে পারবেন। একাউন্টিং ফ্রিল্যান্সিং এ কোন প্রতিষ্ঠানের নিচে কাজ করা লাগবে না। একাউন্টিং ফ্রিল্যান্সিং শেখার জন্য নিম্নে কিছু ধাপ দেওয়া হলোঃ
- একাউন্টিং এর সামান্য ধারণা রাখা।
- বই পড়ে একাউন্টিং সম্পর্কে জ্ঞান নেওয়া। একাউন্টিং এর বই পড়ার মাধ্যমে ডেবিট ক্রেডিট, ক্যাশ ফ্লো, ব্যালেন্স শীট ইত্যাদি সম্পর্কে ধারণা পাওয়া যায়।
- বিভিন্ন কোর্স করা। কোর্স করার মাধ্যমে একাউন্টিং এর ধারণা অনেক স্পষ্ট হয়।
- বিভিন্ন একাউন্টিং সফটওয়্যার সম্পর্কে ধারণা নেওয়া।
- ইংরেজিতে দক্ষতা বাড়ানো। একাউন্টিং সেক্টরে ইংরেজিতে দক্ষ হওয়া অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
- বিভিন্ন ফ্রিল্যান্সিং প্ল্যাটফর্ম সম্পর্কে ধারণা রাখা। যেমন ফাইবার, অফ ওয়ার্ক, ফ্রিল্যান্সার ইত্যাদি।
নিয়মিত অনুশীলন, ইংরেজিতে দক্ষতা, ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেস সম্পর্কে জ্ঞান, যথাযথ ফ্রিল্যান্সিং মার্কেট প্লেসে প্রোফাইল তৈরি ইত্যাদি কাজ করলে আপনি সহজেই একাউন্টিং ফ্রিল্যান্সিং শিখতে পারবেন। কাজ শুরুর আগে নিজে নিজে এর প্র্যাকটিস করা ভালো। যাতে কাজের সময় কোন ত্রুটি না হয়।
মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখব
মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখব এটা বর্তমানে সকলের জন্য জানা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং এর জন্য তেমন বিশেষ কোন দক্ষতার প্রয়োজন নেই। স্বল্প দক্ষতা এবং সময় দিলেই আপনি সহজেই মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করতে পারবেন। তবে মোবাইল দিয়ে আপনি খুব বেশি সময় ফ্রেন্ডশিপ করতে পারবেন না, একটানা একটা সময় আপনাকে কম্পিউটার ব্যবহার করতেই হবে। কারণ মোবাইল দিয়ে সকল কাজ করা যায় না। কারণ প্রফেশনালি কাজ করার জন্য আপনার অবশ্যই একটা কম্পিউটার লাগবে।
মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করতে গেলে কিছু কিছু কাজ করা যাবে এবং এগুলোর মাধ্যমে আপনি ভালো ধরনের ইনকাম করতে পারবেন। তবে কম্পিউটারের মতো ফ্রি ভাবে কাজ করা হবে না। মোবাইল দিয়ে আপনাকে একটু অধিক সময় দিতে হবে।
- ইউটিউবিংঃ মোবাইল দিয়ে ইউটিউবিং করার মাধ্যমে আপনি ইনকাম করতে পারবেন। বর্তমানে ইউটিউব মোবাইলের মাধ্যমে ইনকাম করার সবচেয়ে সহজ উপায়। এর মাধ্যমে আপনি ব্লগিং করে ইনকাম করতে পারবেন।
- আর্টিকেল রাইটিংঃ রাইটিং করে আপনি ইনকাম করতে পারবেন। মোবাইল দিয়ে খুব সহজেই আর্টিকেল রাইটারের কাজ করা যায় এবং ভালো ধরনের ইনকাম করা সম্ভব।
- গ্রাফিক্স ডিজাইনঃ মোবাইল দিয়ে গ্রাফিক্স ডিজাইন করা বেশ সহজ। বর্তমানে অনেক অ্যাপস আছে যেগুলো গ্রাফিক্স ডিজাইন বেশ সহজ করে দিয়েছে।
- ওয়েব ডিজাইনঃ বর্তমানে মোবাইল দিয়ে ওয়েব ডিজাইন করাও বেশ সহজ। মোবাইল দিয়ে ডিজাইন করা লোগো আপনি বিভিন্ন মার্কেটপ্লেস এ বিক্রি করতে পারবেন এবং ইনকাম করতে পারবেন।
সর্বশেষে এই বলবো যে মোবাইলের মাধ্যমে ইনকাম করা সম্ভব কিন্তু একটু কষ্টসাধ্য। তাছাড়া একটু সময় এবং শ্রম দিলে আপনি সহজেই আপনার হাতের মোবাইল দিয়ে একটি বড় মাপের অর্থ ইনকাম করতে পারবেন।
ফ্রিল্যান্সিং এর সেক্টর সমূহ
ফ্রিল্যান্সিং এর সেক্টর সমূহ সম্পর্কে জ্ঞান রাখা সকলের জন্য প্রয়োজনীয়। বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিং এর বিভিন্ন সেক্টর রয়েছে। ফ্রিল্যান্সিং একটি বিশেষ সুযোগ যেখানে আপনি নিজের দক্ষতা আগ্রহ এবং শ্রম দিয়ে অর্থ উপার্জন করতে পারবেন। এইখানে আপনার কোন সীমা নির্ধারণ করা নেই। আপনি আপনার নিজ স্বাধীন মত কাজ করতে পারবেন।
ফ্রিল্যান্সিংয়ের বিভিন্ন সেক্টর রয়েছে। যেমন ওয়েব ডেভেলপমেন্ট, গ্রাফিক্স ডিজাইন, ডিজিটাল মার্কেটিং, অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং, সিপিএ মার্কেটিং, আর্টিকেল রাইটিং, অ্যাপ ডেভেলপমেন্ট, সাইবার সিকিউরিটি, ফেসবুক মার্কেটিং, ইত্যাদি ইত্যাদি। বর্তমান বিশ্বে ফ্রিল্যান্সিং এর হাজার হাজার সেক্টর রয়েছে। এই সেক্টরগুলোতে যদি আপনি শ্রম দিয়ে কাজ করেন তাহলে খুব সহজেই অনলাইন থেকে ইনকাম করতে পারবেন।
তবে বর্তমানে ওয়েব ডেভেলপমেন্ট, ডিজিটাল মার্কেটিং, আর্টিকেল রাইটিং ইত্যাদি সেক্টর বেশ জনপ্রিয়। এই সেক্টর গুলোতে আপনি কাজ করে সহজে অর্থ উপার্জন করতে পারবেন। এগুলোর চাহিদা আগামী দিনগুলোতে আরো বাড়তেই থাকবে। তাই যথাযথ স্কিল শিখে রাখা অত্যন্ত জরুরী। তাছাড়া একাউন্টিং ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখব সে সম্পর্কেও জানতে পারবেন।
ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখব
ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখব এটি অনেকেই জানে না। বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিং শেখা সকলের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। ফ্রিল্যান্সিং শিখতে হলে ধাপে ধাপে পরিকল্পনা করে এগোতে হবে। সর্বপ্রথম কাজ হল আপনাকে বেছে নিতে হবে যে আপনি কোন কাজে পারদর্শী। আপনি কি গ্রাফিক্স ডিজাইন, ওয়েব ডেভেলপমেন্ট, ডিজিটাল মার্কেটিং, ভিডিও এডিটিং ইত্যাদি কোন কাজে আপনি পারদর্শী সেটা বুঝতে হবে। তারপর এগুলোর মধ্যে নির্দিষ্ট একটা দক্ষতা বেছে নিয়ে সেটার কোর্স করতে হবে। তাছাড়া বর্তমানে গুগল এবং ইউটিউব এর মাধ্যমেও আপনি এগুলো শিখতে পারেন।
যেকোনো একটা কাজের পারদর্শী হওয়ার পর আপনাকে দৈনিক চর্চা করা লাগবে এবং বিভিন্ন মার্কেটপ্লেসে নিজের একটা প্রোফাইল তৈরি করা লাগবে। একটি সুন্দর প্রোফাইল গঠন করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কারণ ক্লায়েন্ট আপনাকে আপনার দক্ষতা এবং পারদর্শিতার ওপর ভিত্তি করে বেছে নিয়ে কাজ দেবে। তাই প্রোফাইলে আপনার সকল দক্ষতা এবং পারদর্শিতা প্রদর্শন করতে হবে। এভাবে ক্লায়েন্টদের মন জয় করে আপনি কাজ পেতে সক্ষম হবেন।
আরো পড়ুনঃ মাথা ব্যথা কমানোর ১২টি ঔষধের নাম
প্রথমের দিকে হয়তো খুব একটা বেশি কাজ পাবেন না। কিন্তু ধীরে ধীরে কঠোর পরিশ্রমের মাধ্যমে আপনি কাজ পাবেন এবং সফল হবেন। প্রথমে ছোট ছোট প্রজেক্ট দিয়ে কাজ শুরু করুন এবং ক্লায়েন্টের সাথে একটা ভালো সম্পর্ক গড়ে তুলুন। সময়মতো কাজের ডেলিভারি দিন এবং সব কাজ ত্রুটিপূর্ণভাবে জমা দিন। এর পাশাপাশি আপনি অন্যান্য আরো কাজ শিখতে থাকুন। যত কাজ শিখবেন তত আপনার পারদর্শিতা বৃদ্ধি পাবে এবং একজন সফল ফ্রিল্যান্সার হতে সক্ষম হবেন। তাছাড়া একাউন্টিং ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখব সে সম্পর্কেও জানতে পারবেন।
ফ্রিল্যান্সিং কোন কাজের চাহিদা বেশি
ফ্রিল্যান্সিং কোন কাজের চাহিদা বেশি এটা সকল ফ্রিল্যান্সারদের জেনে রাখা খুবই প্রয়োজনীয়। ফ্রিল্যান্সিং জগতে উন্নতি করার জন্য কাজের প্রতি পারদর্শিতা প্রয়োজন। আপনি যদি চাহিদা সম্পন্ন কাজ না শিখেন তবে একজন সফল ফ্রিল্যান্সার হতে পারবেন না। একজন সফল ফ্রিল্যান্সার হওয়ার মূলমন্ত্রই হলো চাহিদা অনুযায়ী কাজ শেখা। ফ্রিল্যান্সিং কাজের বর্তমানে বেশ চাহিদা রয়েছে। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি চাহিদা রয়েছে।
- ডাটা এন্ট্রিঃ ডাটা এন্ট্রির মতো কাজ একজন দুর্বল মানুষও করতে পারবে। এটা খুবই সহজ এবং স্বল্প পরিশ্রমের। ডাটা এন্ট্রির মূল কাজ হল যেকোনো পিডিএফ ফাইল থেকে তথ্যগুলো টেক্সট ফাইলে রূপান্তর করা।
- ডিজিটাল মার্কেটিংঃ ডিজিটাল মার্কেটিং হল বর্তমানে খুবই জনপ্রিয় একটি স্কিল। ডিজিটাল মার্কেটিংয়ে আপনাকে অনলাইনে মার্কেটিং করতে হবে। অনলাইনে কোন পণ্য অথবা সেবার প্রচার-প্রচারণা করতে হবে।
- ওয়েব ডিজাইনঃ ওয়েব ডিজাইন এর চাহিদা অনেক বেশি। ওয়েব ডিজাইনে একটা ওয়েবসাইটকে সম্পূর্ণ কাস্টমাইজ করে ক্লাইন্টকে দিতে হবে।
- গ্রাফিক্স ডিজাইনঃ গ্রাফিক্স ডিজাইনও বেশ জনপ্রিয় একটি কাজ। এটাতে বিভিন্ন এলিমেটেড ছবি অথবা ভিডিও তৈরি করতে হবে।
- কনটেন্ট রাইটিংঃ ফ্রিল্যান্সিং জগতে সবচেয়ে সহজ কাজ হল কন্টেন্ট রাইটিং এর কাজ। আপনাকে বিভিন্ন বিষয়ের ওপর আর্টিকেল লিখতে হবে।
বর্তমান বিশ্বের সাথে তাল মিলিয়ে চলার জন্য এই ইস্কিল গুলো শিখে রাখা খুবই জরুরী। বর্তমানে এই স্কিলগুলোর চাহিদা অনেক। তাই আপনি যদি একজন সফল ফ্রিল্যান্সার হতে চান তাহলে এই স্কিল গুলো আপনার জন্য শিখে রাখা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এছাড়া অ্যাকাউন্টিং ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখব এতক্ষণে হয়তো সেটা বুঝতে পেরেছেন। তাই সেগুলোর সাথে এটাও শিখে রাখা আপনার জন্য অনেক কার্যকর হতে পারে।
ফ্রিল্যান্সিং শিখতে কি লাগে
ফ্রিল্যান্সিং শিখতে কি লাগে তা হয়তো আপনারা অনেকেই জানেন না। এটি মূলত নির্ভর করে কোন ধরনের কাজ আপনি করছেন। কিন্তু সর্বনিম্ন হলেও আপনার একটি মোবাইল ফোন লাগবে ফ্রিল্যান্সিংয়ের জন্য এবং তার সাথে ইন্টারনেট সংযোগ থাকা বাধ্যতামূলক। তাছাড়া আপনি যদি গ্রাফিক্স ডিজাইন করেন তাহলে আপনার একটি উচ্চ কার্যকারিতা সম্পন্ন পিসি প্রয়োজন। কারণ গ্রাফিক্স ডিজাইনের কাজ এর জন্য ভালো একটা কম্পিউটার থাকা অত্যন্ত জরুরী।
এছাড়া যদি আপনি ভিডিও এডিটিং করেন তাও আপনার একটা ভালো কম্পিউটারের প্রয়োজন। কারণ ভিডিও এডিটিং এর জন্য কিছু ভারী সফটওয়্যার কম্পিউটার ইন্সটল করতে হয়। তাই কম্পিউটারের কার্যকারিতা ভালো হওয়া অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তা না হলে আপনি ভিডিও এডিটিং এর মত ভারী কাজ করতে পারবেন না। তাছাড়া আপনি যদি আর্টিকেল রাইটিং এর মত কাজ করেন তাহলে আপনার তেমন উচ্চ দক্ষতা সম্পন্ন কম্পিউটারের প্রয়োজন নেই। যেকোনো একটা নরমাল কম্পিউটার অথবা ল্যাপটপ হলেই আপনি এটা করতে পারবেন।
সুতরাং সর্বশেষে এটাই বলব যে কাজের উপর ভিত্তি করে ফ্রিল্যান্সিংয়ের ডিভাইস নির্ভর করে। আপনি কোন ধরনের কাজ করছেন এবং সেই কাজের জন্য কেমন পিসি অথবা ল্যাপটপ প্রয়োজন সেটা কাজের ওপরই নির্ভরশীল। এছাড়া একাউন্টিং ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখব এটা শিখে রাখা খুবই জরুরী।
ফ্রিল্যান্সিং এর সুবিধা কি কি
ফ্রিল্যান্সিং এর সুবিধা কি কি তা আপনারা অনেকেই হয়তো জানেন আবার অনেকেই জানেন না। ফ্রিল্যান্সিংয়ের অনেক সুবিধা রয়েছে। ফ্রিল্যান্সিং করার মাধ্যমে আপনি ঘরে বসে একটা বড় ধরনের অর্থ উপার্জন করতে পারবেন। এছাড়াও আপনি নিজ স্বাধীন মত কাজ করে অর্থ উপার্জন করতে পারবেন। কোথাও চাকরি করলে যে সময় মত অথবা তাদের নিয়ম মতো আপনাকে কাজ করতে হবে এমনটা ফ্রিল্যান্সিংয়ে নেই। আপনি নিজ স্বাধীন মত কাজ করতে পারবেন এটাই ফ্রিল্যান্সিংয়ের বড় সুবিধা।
আরো পড়ুনঃ খালি পেটে আদা খাওয়ার অপকারিতা
এছাড়া ফ্রিল্যান্সিংয়ের কাজের জন্য আপনাকে কোথাও যাওয়া লাগবে না। আপনি আপনার ঘরে বসেই ফ্রিল্যান্সিং এর যাবতীয় কাজ করতে পারবেন। ঘরে বসে একটা কম্পিউটার অথবা ল্যাপটপের মাধ্যমে আপনি যে কন কাজ করতে পারবেন। এর ফলে আপনার কোন শারীরিক পরিশ্রম হবে না। এটাই হলো ফ্রিল্যান্সিং এর আরো একটি বিশেষ সুবিধা। তাছাড়া এর মাধ্যমে স্বল্প পরিশ্রমে আপনি অধিক অর্থ উপার্জন করতে সক্ষম হবেন। এটাও ফ্রিল্যান্সিং এর আরও একটি সুবিধা।
সর্বশেষে যদি আমরা বলি ফ্রিল্যান্সিং হল স্বল্প পরিশ্রমে অধিক অর্থ উপার্জনের একটা সহজ মাধ্যম। এটাতে পরিশ্রম রয়েছে তবে অর্থ সহজে পাওয়া যায়। ফ্রিল্যান্সিংয়ে স্বল্প পরিশ্রমে অধিক অর্থ উপার্জন করা সম্ভব। তাই আপনি যদি স্বল্প পরিশ্রমে অধিক অর্থ উপার্জন করতে চান তাহলে ফ্রিল্যান্সিং আপনার জন্য সবচেয়ে ভালো পথ হতে পারে।
পরিশেষে
আমি মনে করি একাউন্টিং ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখব এটা আপনি বুঝতে পেরেছেন। নিয়মিত অনুশীলন, ইংরেজিতে দক্ষতা, ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেস সম্পর্কে জ্ঞান, যথাযথ ফ্রিল্যান্সিং মার্কেট প্লেসে প্রোফাইল তৈরি ইত্যাদি কাজ করলে আপনি সহজেই একাউন্টিং ফ্রিল্যান্সিং শিখতে পারবেন।
প্রিয় পাঠক আশা করি একাউন্টিং ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখব সে সম্পর্কে জানতে পেরেছেন। যদি আপনার আমার এই আর্টিকেলটি ভালো লেগে থাকে তবে অবশ্যই আমাদের ওয়েবসাইটটি ফলো দিয়ে রাখুন। কারণ প্রতিদিন এরকম আর্টিকেল আমরা আমাদের ওয়েবসাইটে প্রকাশ করে থাকি। ধন্যবাদ
বিডি অনলাইন আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url