শিবগঞ্জ উপজেলার দর্শনীয় স্থান
শিবগঞ্জ উপজেলার দর্শনীয় স্থান সম্পর্কে আপনি কি জানতে চান? তাহলে এই পোস্ট আপনার জন্য আজ আমরা আপনাদের দর্শনীয় স্থানসহ বিভিন্ন ধরনের মজাদার খাবার সম্পর্কে বিস্তারিত জানাবো।
নাটোরের দর্শনীয় স্থান এবং এর নিকটবর্তী স্থানগুলো ও জনপ্রিয় খাবার সম্পর্কেও জানতে পারবেন। আপনি যদি একজন ভ্রমণ প্রেমিক ও খাবার প্রেমিক হয়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই পুরো আর্টিকেলটি খুব মনোযোগ সহকারে পড়ুন।
পেজ সূচিপএ
শিবগঞ্জ উপজেলার দর্শনীয় স্থান
শিবগঞ্জ উপজেলার দর্শনীয় স্থান সম্পর্কে আজকে আপনাদের জানানোর চেষ্টা করব কিন্তু তার আগে শিবগঞ্জ উপজেলার সম্পর্কে কিছু জেনে নেওয়া যাক। শিবগঞ্জ উপজেলার নামকরণ নিয়ে সঠিকভাবে কোন তথ্য পাওয়া যায়নি তবে জানা যায় যে শিবগঞ্জ উপজেলার পূর্ব নাম ছিল শেরগঞ্জ। সম্রাট শের শাহের নামের সাথে মিল করে শিবগঞ্জ উপজেলার নামকরণ করা হয়।
আরো পড়ুন: বাংলাদেশ থেকে দুবাই বিমান ভাড়া কত ২০২৫
তাছাড়া হিন্দু সম্প্রদায় শিবগঞ্জ বাজারের ওপরে একটি শিব মন্দির প্রতিষ্ঠা করেন এবং এই শিব পূজার ব্যাপক ভাবে সবার কাছে পরিচিতি লাভ করে আর তার ফলেই এই এলাকার নাম শেরগঞ্জ থেকে শিবগঞ্জ হয়।
তাছাড়া শিবগঞ্জ উপজেলার নামকরণ নিয়ে আরো একটি কথা শুনতে পাওয়া যায় সেই সময় ঐ অঞ্চলে শিব রঞ্জন মুখোপাধ্যায় নামে একজন প্রভাবশালী এবং সম্পদশালী ব্যক্তি বাস করতেন এবং ওই ব্যক্তির প্রভাব প্রতিপত্তি চারিদিকে ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে পড়ে এবং ওই ব্যক্তির নামকরণ অনুসারে শিবগঞ্জ অঞ্চলটি শিবগঞ্জ নামে পরিচিত লাভ করে। বাংলাদেশের বগুড়া জেলার মধ্যে অবস্থিত শিবগঞ্জ জেলার প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে যেমন ভরপুর তেমন ঐতিহাসিক স্থাপনার জন্য খুব বিখ্যাত । নিচে কিছু গুরুত্বপূর্ণ দর্শনীয় স্থান তুলে ধরা হলো।
দর্শনীয় স্থান
- চামচিকা মসজিদ।
- তাহখানা কমপ্লেক্স।
- নিজামতউল্লাহ ও তার মাজার।
- বালিয়াদিঘী।
- কানসাটের জমিদার বাড়ি।
- কানসাট রাজবাড়ী।
- ধনিয়া চক মসজিদ।
- তিন গম্বুজ মসজিদ ও তাহখানা।
- কেতোআলী কেল্লা।
- ছোট সোনা মসজিদ।
- দারস বাড়ি মসজিদ।
- বীরশ্রেষ্ঠ শহীদ ক্যাপ্টেন মহিউদ্দিন জাহাঙ্গীর এর সমাধি।
- ষাট গম্বুজ মসজিদ।
- আলী বড়দি খান মসজিদ।
- বিনোদপুর জমিদার বাড়ি।
- মহানন্দা নদী ও তার তীরবর্তী এলাকা।
নাটোরের দর্শনীয় স্থান
নাটোরের দর্শনীয় স্থান সম্পর্কে আপনার যদি আগে থেকে জানা থাকে তাহলে আপনি খুব সহজেই নাটোর ভ্রমণ করতে পারবেন। বাংলাদেশের রাজশাহী বিভাগের একটি ঐতিহাসিক একটি জেলার নাম হল নাটোর। নাটোর সাধারণভাবে পরিচিতি লাভ করে পুরনো সব রাজবাড়ীর জন্য। মুঘল আমলের সময় বাংলাদেশের নাটোর একটি গুরুত্বপূর্ণ শহর হিসেবে সবার কাছে পরিচিত ছিল।
পরবর্তী সময়ে নবাবী আমলের বিলুপ্তের সাথে সাথে নাটোর ও মুঘলদের জমিদারিত্ব বিলুপ্ত হয়ে যায়। ১৯৭১ সালের যুদ্ধের পর যখন বাংলাদেশ স্বাধীন হয়ে যায় তখন বৃহত্তর রাজশাহী জেলাকে বিভক্ত করে নাটকে একটি জেলা হিসেবে চিহ্নিত করা হয়।
নাটোরের জেলা সদরের পাশ দিয়ে নারদ নদী প্রবাহিত হয়েছে। আর অনেকের অভিমত যে এ নারদ নদীর নামটি অনুসরণ করে নাটোরের নামকরণ করা হয়েছে। নাটক জেলা ঐতিহাসিকভাবে সুন্দর সুন্দর প্রাসাদ এবং রাজবাড়ীর জন্য বিখ্যাত ছিল।
তাছাড়া নাটোর চিনি উৎপাদন, রসমালাই, মিষ্টি এবং ব্যবসার জন্য ভালো পরিচিতি ছিল। আপনি যদি নাটোর ভ্রমণ করার কথা ভাবেন কিংবা নাটোরের প্রকৃতির সৌন্দর্য উপভোগ করতে চান তাহলে নিচের এই দর্শনীয় স্থানগুলো আপনার জন্য ভালো হতে পারে।
দর্শনীয় স্থান
- উত্তরা গণভবন।
- রাজবাড়ী মন্দির।
- চালা কলস মন্দির।
- বড়াইগ্রাম দিঘি।
- দীঘাপতিয়া রাজবাড়ী।
- বনপাড়া।
- চলনবিল।
- দয়া রামপুর জমিদার বাড়ি।
- চরণবিল জাদুঘর
- হালটি বিল।
- লালপুরের পদ্মাচড়।
- বুধপাড়া কালী মন্দির।
- ধরাইল জমিদার বাড়ি।
- শহীদ সাগর।
- গ্রিন ভ্যালি পার্ক।
- চৌগ্রাম জমিদার বাড়ি।
- বিরসা মা জননী সেতু।
- গোসাই আখড়া।
- চাপলা শাহী মসজিদ।
- মীরজা মহল।
- মোল্লা জমিদার বাড়ি।
- সংকর গোবিন্দ চৌধুরী স্টেডিয়াম।
- নাটোর চিনিকল লিমিটেড।
নওগাঁ জেলার দর্শনীয় স্থান
নওগাঁ জেলার দর্শনীয় স্থান সম্পর্কে অনেকেরই অজানা রয়েছে। নওগাঁ জেলা সাধারণত বাংলাদেশের উত্তর-পশ্চিমে অবস্থিত একটি প্রাচীন ও ঐতিহাসিক অঞ্চল হিসেবে পরিচিত ছিল। নওগাঁ জেলা সাধারণত পাল বংশ, সেন বংশ এবং মুসলিমরা শাসন করে থাকতো। নওগাঁ জেলার নামকরণের পিছনে একটি জনপ্রিয় কারণ রয়েছে।
অনেকেই ধারণা করেন যে নওগাঁ শব্দটি এসেছে ফারসি শব্দ নও যার অর্থ নতুন এবং গা যার অর্থ গ্রাম থেকে। তাহলে দুইটা শব্দ একসাথে করলে হয় নতুনগ্রাম। নওগাঁ জেলাকে এমন একটি এলাকা হিসেবে বোঝায় যেখানে একটি নতুন গ্রাম বা নতুন বসতি গড়ে উঠেছিল।
আর পাচীনকালে এভাবে নতুন জনবসতি গড়ে ওঠায় নওগাঁ জেলার নাম নওগাঁ রাখা হয়। নওগাঁ জেলায় রয়েছে অসংখ্য দর্শনীয় স্থান এবং ছোট বড় অসংখ্য নদী নওগাঁ জেলার উপর দিয়ে প্রবাহিত হয়েছে। আপনি যদি নওগাঁ জেলার ভ্রমণ করার কথা ভাবেন তাহলে অবশ্যই নিচের দর্শনীয় স্থানগুলো থেকে আপনার পছন্দমত দর্শনীয় স্থান বাছাই করে নিতে পারেন। নিচে কিছু দর্শনীয় স্থান সম্পর্কে আলোচনা করা হলো।
দর্শনীয় স্থান
- মহাদেবপুর জমিদার বাড়ি।
- দিবরদিঘী।
- কালিগ্রাম রথীন্দ্রনাথ ইনস্টিটিউশন।
- সত্য পীরের ভিটা।
- দুর্বলহাটি জমিদার বাড়ি।
- হলুদ বিহার।
- ভবানীপুর জমিদার বাড়ি।
- ভীমের পান্টি।
- কুসুম্বা মসজিদ।
- আলতা দিঘী।
- জগদ্দলবিহার।
- পাহাড়পুর জাদুঘর।
- পাহাড়পুর বৌদ্ধবিহার।
- বলিহার রাজবাড়ী।
- প্রতিশোধ রবীন্দ্র কাচারী বাড়ি।
- দীপক জয়ন্তম্ভ।
- ডানা পার্ক।
- রঘুনাথ মন্দির।
- তালের গাছ সাম্রাজ্য।
- যবই বিল।
- মাহি সন্তোষ মসজিদ।
- নওগাঁর মাটির প্রসাদ।
- কাশিমপুর রাজবাড়ি।
- রক্তদহ নদী।
- পেয়ারীমোহন সাধারণ গ্রন্থাগার।
রহনপুরের দর্শনীয় স্থান
রহনপুরের দর্শনীয় স্থান সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো। বাংলাদেশের চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার একটি ঐতিহাসিক স্থান হল রহনপুর। লোক মুখে প্রচলিত আছে যে প্রাচীনকালে এই এলাকার নাম রহমতপুর নামে পরিচিত ছিল। পরে সময়ের সাথে পরিবর্তন হয়ে রহমতপুর থেকে রহনপুর।
তাছাড়া অনেক জনের কাছে শোনা যায় যে প্রাচীনকালে নাকি রহমত আলী নামে একজন সাধক ছিলেন আর সেই সাধক বা পীরের নাম অনুসারে রহমত নামের রহনপুর নাম পরিচিতি হয়। আপনি যদি রহনপুরে ভ্রমণ করার কথা ভাবেন তাহলে অবশ্যই রহনপুরের দর্শনীয় সব স্থান সম্পর্কে আপনার আগে থেকেই জানা উচিত। আসুন তাহলে জেনে নেই রহনপুরের সব দর্শনীয় স্থান সম্পর্কে।
দর্শনীয় স্থান
- পুরাতন মসজিদ।
- শহীদ মিনার।
- রহনপুর দিঘী।
- রহনপুর বাজার।
- প্রাকৃতিক দৃশ্য।
- ষাঁড় বুরুজ।
নাচোলের দর্শনীয় স্থান
নাচোলের দর্শনীয় স্থান গুলো পিকনিকের জন্য খুবই জনপ্রিয়। চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার একটি অংশ হলো নাচোল উপজেলা। নাচোল শব্দটির উৎপত্তি হয়েছে সাধারণত নাচ এবং ছুল শব্দ থেকে। এই এলাকাটি সম্ভবত স্থানীয় সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য এবং প্রাচীনকালের বিভিন্ন নাচ গানের সাথে জড়িত ছিল।
ইতিহাস অনুযায়ী মনে করা হয় যে এই এলাকায় বিভিন্ন ধরনের নাচের অনুষ্ঠান এবং বিভিন্ন ধরনের সাংস্কৃতিক কার্যক্রম প্রচুর পরিমাণে অনুষ্ঠিত হতো এবং অনেক লোকজন একত্রিত হত। সেজন্যেই এমন নামে পরিচিতি লাভ করে। এলাকাটি অনেক আগে থেকেই পরিচিত ছিল এবং পরে এটি নাচোল উপজেলা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়।
দর্শনীয় স্থান
- ৫০০ বছরের পুরনো তেতুল গাছ।
- ইলামিত্র স্মৃতি সংগ্রহশালা।
- উজির সাহেব দরগা।
- রাজবাড়ী।
- স্বপ্নপল্লী।
- রূপসী বাংলা পার্ক।
- গ্রিনল্যান্ড পার্ক।
রাজশাহীর দর্শনীয় স্থান
রাজশাহীর দর্শনীয় স্থান রয়েছে অনেক। রাজশাহী জেলার নামকরণ হয়েছে রাজ এবং শাহী এ দুটি শব্দ থেকে। রাজ শব্দে রাজাদের বুঝায় এবং শাহী শব্দে শাসন বোঝায়। রাজশাহী শহর প্রাচীনকালে রাজা ও শাসকদের দ্বারা শাসিত হতো। প্রাচীনকালে বিভিন্নভাবে এই এলাকায় রাজ বংশরা শাসন করত।
ধারণা করা হয় যে এর নামকরনের প্রেক্ষাপট হিসেবে কাজ করছে। তবে সাধারণভাবে বলা যায় যে প্রাচীনকালের এই এলাকায় প্রচুর পরিমাণে রাজা ও জমিদাররা বসবাস করত এজন্যই তাদের নামকরণ অনুসরণ করে রাজশাহী নাম হিসেবে পরিচিত হয়েছে।
আর্টিকেলের ওপরের অংশে আমরা আপনাদের শিবগঞ্জ উপজেলার দর্শনীয় স্থান সম্পর্কে বিস্তারিত জানিয়েছি। তাছাড়া রাজশাহীতে রয়েছে বিভিন্ন ধরনের প্রাচীন স্থাপনা ও ইতিহাস। অনেকেই মনে করেন যে এই স্থাপনা ও ইতিহাস রাজশাহী নামের পিছনে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রয়েছে। রাজশাহীতে এমন কিছু দর্শনীয় স্থান রয়েছে যেগুলো আপনার ভ্রমণের জন্য একেবারে উপযুক্ত জায়গা। তাহলে চলুন রাজশাহীতে কি কি দর্শনীয় স্থান রয়েছে সে সম্পর্কে আগে জানি।
দর্শনীয় স্থান
- পদ্মা গার্ডেন।
- লালন শাহ মুক্তমঞ্চ।
- টি বাদ ও আই বাদ।
- সবুজ সিএনবি রাস্তা।
- রাজশাহী কলেজ।
- রাজশাহী চিড়াখানা।
- শহীদ জিয়া শিশু পার্ক।
- ওয়াটার পার্ক।
- পুঠিয়া শিবমন্দির।
- বরেন্দ্র গবেষণা জাদুঘর।
- বাঘা মসজিদ।
- রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়।
- শাহমখদুমের মাজার।
- শহীদ মিনার।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার বিখ্যাত খাবার
চাপাইনবাবগঞ্জ জেলার বিখ্যাত খাবার হল কলায়ের রুটি। কলায়ের রুটি পুষ্টিকর ও মুখরোচক খাবার হিসেবেও পরিচিত বহু প্রাচীনকাল থেকে। চাঁপাইনবাবগঞ্জের কলায়ের রুটির জন্য সকলের কাছে বিশেষ ভাবে বিখ্যাত। তবে চাঁপাইনবাবগঞ্জের আরও একটি খাবার আছে তার জন্য চাঁপাইনবাবগঞ্জকে সবাই এক নামে চিনে।
আর তা হল আম। আম খুবই সুস্বাদু ও পুষ্টিকর খাবার। আর চাঁপাইনবাবগঞ্জে সবচাইতে বেশি আমের চাষ হয় এবং চাঁপাইনবাবগঞ্জের আম মিষ্টি ও খেতে অনেক মজাদার হয়। তাছাড়া কাশারিয়ার মোয়া, পেঁয়াজু, মরি, মোয়া, চাপাতি মাংস ও খাসির পায়া স্যুপ । জনপ্রিয় খাবার হিসেবে পরিচিত।
নওগাঁ জেলার বিখ্যাত খাবার
নওগাঁ জেলার বিখ্যাত খাবার ভেতরে বেশি পরিচিতি লাভ করেছে বিরিয়ানি। নওগাঁ জেলায় এমন কিছু বিশেষ মসলা ব্যবহার করা হয় বিরানির ভেতরে যা সকলের কাছে খুব জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। তাছাড়া নওগাঁ জেলার বিখ্যাত খাবার রয়েছে অনেক। যেমন পাটিসাপটা পিঠা নওগাঁ জেলায় খুব জনপ্রিয় খাবার। মালপোয়া পিঠা, চুই ঝাল, মাংস, খই ও মুড়ির মোয়া। এছাড়া নওগার বিখ্যাত পেয়ারা সন্দেশ খেতে ভুলবেন না কিন্তু।
রাজশাহী জেলার বিখ্যাত খাবার
রাজশাহী জেলার বিখ্যাত খাবার সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো। এখন বর্তমানে বাংলাদেশের সবচেয়ে সুন্দর জায়গার হল রাজশাহী। অনেকেই মনে করেন শুধু সুন্দর না পরিষ্কারের দিক থেকেও রাজশাহী প্রথমে আছে। রাজশাহীতে যেমন সুন্দর সুন্দর দর্শনীয় জায়গা রয়েছে তেমন রয়েছে বিখ্যাত বিখ্যাত খাবার। রাজশাহীর বিখ্যাত খাবার গুলোর মধ্যে একটি হল কলায়ের রুটি।
কলায়ের রুটি চাঁপাইনবাবগঞ্জের ঐতিহ্যবাহী খাবার হলেও এখন এটা রাজশাহীতে খুব জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। এছাড়া আরো অনেক জনপ্রিয় খাবার যেমন রাজশাহীর কালা ভুনা, গরম গরম মিষ্টি, বট পরোটা, রাজশাহীর বাটার মোড়ের জিলাপি, রাজশাহীর ফুলতলার চটপটি তাছাড়া রাজশাহীতে আরো পাবেন বেলদার পাড়ার বার্গার, তালাইমারীর তন্দু চা ইত্যাদি
লেখকের শেষ কথা - শিবগঞ্জ উপজেলার দর্শনীয় স্থান
বাংলাদেশে অনেক সুন্দর সুন্দর স্থান রয়েছে তার মধ্যেই শিবগঞ্জ উপজেলার দর্শনীয় স্থানগুলো অন্যতম। এছাড়া আরো অনেক সুন্দর প্রাকৃতিক অনুমোদন জায়গা রয়েছে নওগাঁ ও রাজশাহী জেলার ভেতরে।
আপনি যদি ঘুরতে অনেক বেশি পছন্দ করেন এবং মজার মজার খাবার খেতে পছন্দ করেন তাহলে উপরের স্থানগুলো নির্বাচন করতে পারেন। আপনি যদি উপরের এসব জেলার নিকটবর্তী কোন জায়গায় থেকে থাকেন তাহলে খুব সহজেই এসব দর্শনীয় স্থান ভ্রমণ করে আনন্দ উপভোগ করতে পারেন।
আরো পড়ুন: মেয়েদের ঘরে বসে আয় করার সেরা 10 টি উপায়
প্রিয় ভ্রমণ প্রেমিক বন্ধুরা আপনারা যদি এই শীতকালে সুন্দর সুন্দর স্থান ও মজার মজার খাবার খেতে চান তাহলে অবশ্যই বন্ধুদের সাথে উপরের এই স্থানগুলো শেয়ার করুন এবং সবাই মিলে দর্শনীয় স্থানগুলো ঘুরতে যান।
আপনার যদি শিবগঞ্জ উপজেলার দর্শনীয় স্থান সম্পর্কিত আর্টিকেলটি ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই অবশ্যই বন্ধুদের সাথে এবং প্রিয়জনদের সাথে শেয়ার করুন। যদি আপনার কোন মন্তব্য থেকে থাকে তাহলে অবশ্যই কমেন্ট বক্সে জানিয়ে দিবেন। আপনার মন্তব্যের অপেক্ষায় রইলাম। আজকে তাহলে এ পর্যন্তই।
বিডি অনলাইন আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url